
বিকাশ কান্তি নাথঃ
ধমীয় অনুশীলন মনুষ্যত্বের বিকাশ ঘটায়।সকল ধর্ম সাম্যের কথা বলে, মানবতার কথা বলে। মহাপুরুষদের জীবনাদর্শ অনুসরণ করলে সমাজ সুন্দর ও আলোকিত হয়।শ্রীমৎ স্বামী জগদানন্দপুরী মহারাজের ১৭৩ তম শুভ আবির্ভাব দিবসের ধর্মীয় আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেছেন।
সোমবার ( ১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় কধুরখীল – আকুবদন্ডীস্হ সমাধীপীঠে আয়োজিত ধর্মীয় আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জগদানন্দ মিশন পরিচালনা স্হায়ী পরিষদের সভাপতি বিকাশ দেওয়ানজী।টিটন দে টিটু’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান ধর্মীয় বক্তা ছিলেন, বিশিষ্ট্য ধর্মতত্ববিদ ও সমাজ চিন্তাবিদ অধ্যাপক স্বদেশ চক্রবর্তী। আলোচক ছিলেন জগদানন্দ মিশন পরিচালনা পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা সন্তোষ কুমার দে, লক্ষিছড়ি উপজেলা কৃষি অফিসার মানিক চন্দ্র শীল, পৌরসভার কাউন্সিলর সুনীল চন্দ্র ঘোষ, পোপাদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান এস এম জসিম উদ্দিন,কধুরখীল ইউপি চেয়ারম্যান শফিউল আজম শেফু।বক্তব্য দেন,জগদানন্দ মিশন পরিচালনা স্হায়ী পরিষদের সাধারণ সম্পাদক পার্থ সারথী চৌধুরী, উৎসব উদযাপন পরিষদের সভাপতি শংকর চন্দ।স্বাগত বক্তব্য দেন, উৎসব উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বিকাশ নাথ ও অর্থ সম্পাদক সজীব কুমার দে।দুইদিনব্যাপী মাঙলিক কর্মসূচীর প্রতিটি পর্বে সহযোগিতা করেছেন কধুরখীল শ্রীশ্রী দূর্গাবাড়ি মন্দির পরিচালনা পরিষদ, মা আনন্দময়ী ধাম মন্দির পরিচালনা পরিষদ, কধুরখীল শ্রীশ্রী রামঠাকুর সেবাশ্রম পরিচালনা পরিষদ, আকুবদন্ডী নাথপাড়া সমাজ কল্যাণ সমিতি পরিচালনা পরিষদ, আকুবদন্ডী একতা সংঘ, আকুবদন্ডী শ্রীশ্রী মা মগদ্বেশ্বরী মাতৃ মন্দির পরিচালনা পরিষদ, আকুবদন্ডী তরুন একতা সংঘ সহ অনন্য সেবামুলক সংগঠনের সকল নেতৃবৃন্দের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন উৎসব উদযাপন পরিষদ।