
রুদ্র ডেক্সঃ
বাংলাদেশ গীতা শিক্ষা কমিটি (বাগীশিক) কেন্দ্রীয় সংসদ প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক, প্রভাষক পলাশ কান্তি নাথ রণী বলেন, মেধাবী শিক্ষার্থীরা আমাদের দেশের অমূল্য সম্পদ। তারা শিক্ষা—দীক্ষায় আলোকিত হয়ে সুনাগরিক হিসেবে ভবিষ্যতে দেশ গড়ায় ভূমিকা রাখবে। সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি ধর্ম—নীতিশিক্ষা একজন মানুষের জীবনে বড় ভূমিকা রাখে। শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশে একজন অভিভাবকের ভূমিকাও অনস্বীকার্য। বিশেষত মা—ই শিক্ষার্থীর জীবনে প্রথম ও প্রধান শিক্ষক। ২১ মার্চ বিকেল ৩টায় বাগীশিক মিলনায়তনে চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালী থানাধীন চট্টল মহাশক্তি সম্মিলনী গীতা শিক্ষা নিকেতনের কৃতী শিক্ষার্থী সংবর্ধনা ও অভিভাবক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। নিকেতন’র পরিচালক, টেকনাফ সরকারি টেকনিক্যাল কলেজ শিক্ষক সুমন কান্তি ঘোষ’র সভাপতিত্বে ও সহকারী পরিচালক এড. নিপা পালের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উদ্বোধক ছিলেন টেকনাফ সরকারি কলেজের অধ্যাপক, কবি সন্তোষ কুমার শীল এবং প্রধান বক্তা ছিলেন বাগীশিক চট্টগ্রাম মহানগর সংসদের সাধারণ সম্পাদক ডা. অপূর্ব ধর। বিশেষ অতিথি বাগীশিক চট্টগ্রাম মহানগর সংসদের সহ সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী উত্তম দে মুন্না, কোতোয়ালী থানা সংসদের সাধারণ সম্পাদক তুর্জয় দাশ। বিশেষ বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম জজ কোর্টের আইনজীবী এড. সজীব দে। অনুষ্ঠানে বুয়েটে চান্সপ্রাপ্ত হিমেল চৌধুরী, দীপজ্যোতি দাশ, সপ্তর্ষি দত্ত, চণ্ডীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্সপ্রাপ্ত আদিত্য দাশগুপ্ত, কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজে চান্সপ্রাপ্ত পুণম চৌধুরী, কুমিল্লা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে চান্সপ্রাপ্ত সৌমেন দাশ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্সপ্রাপ্ত প্রিয়ন্তী দাশ পৃথা এবং চট্টগ্রাম কলেজে চান্সপ্রাপ্ত প্রীতিলতা দাশকে কৃতী শিক্ষার্থী সম্মাননা স্মারক দিয়ে বরণ করা হয়। মতবিনিময় পর্বে অংশগ্রহণ করেন বোয়ালখালী হাজী আজগর আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক রিমন সেন, বাগীশিক জীবনসদস্য সমীরণ ঘোষ, সমাজসেবক প্রবাল চৌধুরী ও দেবব্রত চৌধুরী। এতে নৃত্য পরিবেশন করেন ত্রিধা বিশ্বাস, আবৃত্তি করেন প্রত্যুষ চৌধুরী এবং সংগীত পরিবেশন করেন ঐশিকা ঘোষ।
