
নিউজ ডেক্সঃ
গোপালগঞ্জে কিস্তির টাকা আনতে গিয়ে এনজিও কর্মি সুজন চন্দ্র দাশ(২৮) নিখোঁজ২৪ ঘন্টায়ও সন্ধ্যান মেলে নি আতংক আর হতাশায় পরিবার।বরিশাল জেলার উজিরপুর থানার দাসেরহাট গ্রামের বাসিন্দা প্রেমানন্দ দাস এবং মায়া রানীর দাস এর সন্তান সুজন চন্দ্র দাস (২৮) বরিশাল জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশনের বৌলতলী শাখার ফিল্ড অফিসার হিসেবে কর্মরত আছেন, তিনি প্রতিদিনের ন্যায় গত ২৬/১২/২০২৩ ইং তারিখ রোজ মঙ্গলবার সকালের দিকে বৌলতলী শাখা হতে কিস্তি কালেকশনর জন্য বের হন।সুজন চন্দ্র দাস কিস্তি কালেকশন করাকালে গত ২৬/১২/২০২৩ ইং তারিখ রাত অনুমান ০৭:৩০ ঘটিকার দিকে গোপালগঞ্জ সদর থানাধীন সাতপাড় বাজার সংলগ্ন জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশন এর সদস্য সুবর্ণা বিশ্বাস, স্বামী শিপন হালদার সাং সাতপাড় বাজার সংলগ্ন থানা ও জেলা গোপালগঞ্জ এর বসত বাড়ি হতে বর্ণিত সুবর্ণা বিশ্বাসের ব্যাবহৃত মোবাইল নাম্বার থেকে বৌলতী শাখার ব্যবস্থাপক শামীম রেজা (৪০) এর ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বারে ফোন করে জানায় যে সুজন চন্দ্র দাস এর ব্যবহৃত দুইটি মোবাইলে চার্জ না থাকার কারণে মোবাইল বন্ধ হয়ে গেছে, উক্ত সদস্য সবর্ণা বিশ্বাস কিস্তির টাকার জন্য অনেক সময় সুজন দাসকে বসিয়ে রেখেছে, কিন্তু সে আজকে ২৬/১২/২০২৩ তারিখে কিস্তির টাকা দিতে পারবে না আগামীকালকে টাকা দিবে বলে জানিয়েছেন তখন শাখা ব্যবস্থাপক শামীম রেজা সাহেব সুজন চন্দ্র দাসকে অফিসে চলে আসতে বলে,কিন্তু ঘন্টা খানেক সময় হয়ে গেলও সুজন চন্দ্র দাস অফিসে ফিরে না আসায় ব্যবস্থাপক শামীম রেজা সাহেব সহ অফিসের অন্যান্য সদস্যরা মিলে সদস্য সুবর্ণা বিশ্বাসের বাড়িতে যান,সেখানে যাওয়ার পর সদস্য সবর্ণা বিশ্বাসের মাধ্যমে জানা যায় সুজন চন্দ্র দাস উল্লেখিত তারিখ রাত্রে অনুমান ০৭:৩০ ঘটিকার পর উক্ত সদস্যের বাড়ি থেকে চলে যায়, এরপর থেকে সুজন চন্দ্র দাসের আর কোন সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না, সম্ভাব্য সকল স্থানে এবং সুজন চন্দ্র দাসের আত্মীয় স্বজনদের সাথে যোগাযোগ করেও তার কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি,এ অবস্থায় জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশনের এরিয়া ম্যানেজার মোঃ জালাল উদ্দিন সাহেব বাদী হয়ে গোপালগঞ্জ সদর থানায় নিখোঁজ সংবাদের বিষয়ে একটি সাধারণ ডায়েরী করেন।
