৯ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

চকরিয়া মৎস্য অধিদপ্তরের ইকবাল ও জাহাঙ্গীর জেলের কার্ড নিয়ে লক্ষ টাকা দুর্নীতির অভিযোগের পাহাড়

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার সাহারবিল,বদরখালি ও পূর্ববড় ভেওলা ইউনিয়নের সাগরে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করে এমন প্রকৃত জেলেরা বিগত ০২ বছর পর্যন্ত কোন সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাই নাই। নিবন্ধন করেও সুবিধা না পাওয়া ভূক্তভোগিরা জানান ইকবাল ও জাহাঙ্গীর নামের চকরিয়া মংস্য অধিদপ্তরের ২ জন কর্মকর্তা আমারদেরকে জেলেকার্ড প্রদানের লক্ষ্যে জেলে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ফরমের প্রাপ্ত রশিদ/ গ্রাহক কপি প্রদান করে, বিনিময়ে জাহাঙ্গীর ও ইকবাল তিন ইউনিয়নের ৩৯ জন জেলে থেকে রশিদপ্রতি ২-৩ হাজার টাকা করে লক্ষাধিক টাকা নেয়। কিন্তু দীর্ঘ ২ বছর যাবৎ উক্ত ৩৯ জন তৃনমূল মৎস্যজীবি জেলে কার্ড ও সরকার প্রদত্ত ৬৫ দিন ও ২২ দিনের “মাছ ধরা বন্ধ” প্রকল্পের কোন সুযোগ-সুবিধা দেওয়া পায় নাই। ভূক্তভূগীদের হাতে প্রদত্ত নিবন্ধন ফরমের প্রাপ্তি রশিদ রয়েছে। ভূক্তভূগীদের দাবী আগামী পবিত্র রমজান মাসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধা পায়।গত ১০ ডিসেম্বর সাহারবিল ইউনিয়নের একজন নিবন্ধিত জেলে বশির আহমদ, পিতা- ওসমান গণি, চকরিয়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা বরাবরে ও ২০ ডিসেম্বর কক্সবাজার জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত দুর্নীতির অভিযোগ করেন।

এ আমাদের জেলা প্রতিনিধিকে চকরিয়া উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ ফরহান তাজিম জানান, নিবন্ধনকৃত জেলেগন যদি প্রকৃত মৎসজীবি হয় তবে তারা কার্ড পাবে এ জন্য কোন প্রকার টাকা-পয়সার প্রয়োজন নাই, কারন এটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল প্রকল্প।
এই দিকে ভুক্তভোগী জেলেদের ভিন্নমতামত, শুধু জেলেরা নয়, সরজমিন গিয়ে দেখা মেলে ইকবাল ও জাহাঙ্গীরের দুর্নীতীর টাকার পাহাড়, সহ জেলেদের ভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে জান প্রতিনিয়ত, দিশেহারা ভুক্তভোগী জেলেরা,
উল্লেখ্য , দুর্নীতীবাজ ইকবা ল ও জাহাঙ্গীর সাথে যোগাযোগ করলে মোটোফোনে জানান, আমাদের মৎস্য অধিদপ্তর সিনিয়র কর্মকর্তা ফরহান তাজিম স্যারের মতামত নিয়ে কাজ করে থাকি।

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin
Share on print

আরও পড়ুন