
আনিছুর রহমানঃ
বিজ্ঞ জজ আদালতে স্বত্ব সাব্যস্হের মামলা চলমান অবস্হায় মামলা তুলে নিতে বাদীগংদের হুমকি’ বিবাদী কতৃক হামলা ও হয়রানি মূলক মিথ্যা মামলা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।বাঁশখালী উপজেলা সরল ইউনিয়ন ১নং ওয়ার্ড মিনজিরতলা খলিলুর রহমানের পুত্র আমির হোসেন গংরা ফতু হিসাবে ৬১ কানি সম্পত্তির দাবি তুলে।দাবিকৃত সম্পত্তি আমির হোসেনের
পৈত্রিক মাতা সরফর নিছা পিতা সফর আলীর মৃত্যুকালে ১৩৬ কানি সম্পত্তি তিন কন্যা দুই পুত্র দিয়ে যান। এক পুত্র অবিবাহিত অবস্থায় মারা গেলে এক পুত্র তিন কন্যা জীবিত থাকেন। জীবিত তিন কন্যাদের মধ্যে সরফর নিছা, পুত্র খলিলুর রহমান এবং তার পুত্র আমির হোসেন গংরা ফতু হিসাবে ১৩৬ কানি সম্পত্তির মধ্যে ৬১ কানি সম্পত্তির ফতু হিসাবে প্রাপ্তি দেখিয়ে ১৬৫/২০১৫ ইং বিজ্ঞ যুগ্ন জেলা জজ আদালতে স্বত্ব সাব্যস্তের একটি মামলা দায়ের করেন।মামলাটির দায়ের করার পর থেকে মামলা তুলে নিতে বিবাদীগণ বাদীগংদের বিভিন্নভাবে হুমকি দমকি দিয়ে আসছেন।দখলে আমির হোসেন দের থাকা আরএস ২৬৭ নং খতিয়ানের ২১৩/২১৪/২০৫/ মায়া ভাটা ৪৫৫/১৮১/১৮২/১৮৩/১৮১মায়া ভাটা ৪৯৭ দাগের সামিল বিএস ৩১৯ নং খতিয়ানের ৭৫৩২/৭৫৩৩/৭৫৩৪/১৩৩৪/১১৪৪/১৩৪৭/১৩৪৮ দাগের ও আরএস ৬০৪ নং খতিয়ানের ১৫৮/১৫৭/১৬১ দাগের ১৬ কানি সম্পত্তির উপর বিবাদীরা দলবল নিয়ে অনুপ্রবেশ করার চেষ্টায় লিপ্ত হতে চাইলে তাতে বাধাঁনো প্রদান করেন। আমির হোসেন গং যথবারই বাধাঁনো প্রদান করেছেন ততবারই হতে হয়েছে মিথ্যা মামলার আসামী। আমির হোসাইন গংদের। মামলাটির স্বাক্ষ শুনানী যুক্তিতর্ক শেষ পর্যায়ে আপনাকে বর্তমানে রায়ের অপেক্ষায় রয়েছে।রায় হওয়ার পূর্বে বিবাদীগং আরো বেশি বেপরো হয়ে উঠে প্রতিনিয়ত বিভিন্নভাবে হুমকি প্রদান করে আসছেন বলেও জানান স্বত্ব সাব্যস্তের মামলার বাদী আমির হোসেন। এবং বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় সংবাদ পরিবেশন করে মানহানি করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি। এই বিষয়ে জানতে সিভিল মামলার বিবাদীদের মোবাইল কলে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও সংযোগ পাওয়া যাইনি।এবং বাদী আমির হোসেন গংরা প্রসাশনের নিকট সুবিচার প্রত্যাশা করেন।
