
শুভদেব দাশঃ
চট্টগ্রাম সাতকানিয়ায় এসে নিজেকে বড়মাফের শিল্পী দাবি করে। সাতকানিয়া কেরানিহাটে কর্মরত ট্রাফিক সার্জেন্ট কে অকাট্য ভাষায় গালিগালাজ করলো শিল্পী জাকিয়া সোলতানা মেরি।ঘটনাটি ঘটেছে সাতকানিয়া কেরানিহাটের চট্টগ্রাম সম্পত্তি নগরী পার্বত্য বান্দরবান রাস্তার মাথায়।পুলিশ বক্সের সামনে ০২ মার্চ শনিবার নিরাপদ সড়ক ট্রাফিক সপ্তাহে শৃঙ্খলা আভিযানে প্রতিদিনের মত ফিটনেস বিহিন যানবাহন আভিযান করেন সাতকানিয়া কেরানিহাটের বান্দরবান রাস্তার মাথার কর্তব্যরত ট্রাফিক সার্জেন্ট আবুল কালাম। সকাল থেকে যানবাহন আভিযানে মধ্যে দুপুরের দিকে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক গানের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী জাকিয়া সোলতানা মেরির গাড়ি ও অভিযানে পরে যযায়, তখন সেইখানে কর্মরত অফিসার আবুল কালাম তার গাড়িটাকে থামিয়ে কাগজ পত্র দেখতে চাইলে বরং তার ড্রাইভার কাগজ পত্র না দেখিয়ে গাড়ির ভিতরে থাকা জাকিয়া সোলতানা মেরি ও তার সহকর্মী পুলিশকে গালিগালাজ করে গাড়িতে শিল্পী মেরি লেখা স্টিকার দেখতে বলে। এই সময়ে এক পর্যায়ে সে পুলিশকে হুমকি দিয়ে অতিমাত্রায় গালিগালাজ করতে থাকে সেই সাথে বলে উনাকে দেখে নিবে তাকে ট্রান্সফার করে দিবে ইত্যাদি ইত্যাদি।তখম কর্মরত ট্রাফিক সার্জেন্ট উনার নিরাপত্তার তাগিতে পাশে থাকা স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসলে স্থানীয় লোকজনের উপর ও মেরি ক্ষেপে যায়। এই নিয়ে চট্টগ্রাম সংবাদ নামক একটি ফেইসবুক আইডিতে লাইভ চলতে দেখা মিলে।এই সময়ে একটি ভিডিও দেখা মিলে যেখানে সে দাবি করে তাকে বহিরাগত মানুষ দিয়ে ভিডিও করাচ্ছে ট্রাফিক। আবার ঐ ভিডিওতে পিছনে একটি সাউন্ড ও শুনা যায় যেখানে বলা হল সব পুলিশকে বদলি করে খেয়ে পেলবে আর লোহাগাড়া চুনতিতে নাকি তাকে ছেড়ে দিয়েছে, এবং সাতকানিয়া কেরানিহাটের লোকজনে হুমহি ও প্রদান করে এই চট্টগ্রাম আঞ্চলিক গানের শিল্পী মেরি।এদিকে কর্মরত ট্রাফিক পুলিশ আবুল কালাম সহ জনগণের বক্তব্যে জানা যায়,ট্রাফিক সপ্তাহে শৃঙ্খলা আভিযানে প্রতিদিনের মত ফিটনেস বিহিন যানবাহন আভিযানে তার দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করতে গিয়েছে যা জনগণ স্বাক্ষী দিয়েছে। এবং এই বিষয়ে থানা পুলিশকেও অবগত করেছে তিনি।এখন জনগণের প্রশ্ন শিল্পী বলে কি সে পাড়পাবে? শিল্পী মেরি কার ইন্দনে এভাবে পুলিশকে গালিগালাজ করলো? কেন স্থানীয় লোকজনের উপর ক্ষেপে গেল? এটা কি তার ব্যবসা? না কি গাড়িতে অবৈধ কিছু ছিল? এমনটা প্রশ্ন জনগণের।এই বিষয় নিয়ে সাতকানিয়া থানায় কর্মরত ওসি তদন্ত আতাউল হক জানান একজন পুলিশ অফিসারের সাথে এমন ব্যবহার করা মেরির ঠিক হয়নি। সে একজন জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী উনারাও ভাবা উচিত। আইন সবার জন্য সমান এবং মেরির উচিত চিলো পুলিশকে গালিগালাজ না করে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে দেশের কথা চিন্তা করে পুলিশের কাজে পুলিশকে সাহায্যা কর
