৮ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

ব্যাটারিচালিত রিকশা নিয়ে লাখ লাখ টাকার চাদাঁ বাণিজ্য

মাসুদ পারভেজঃ

প্রতিটি রিকশা থেকে গ্যারেজ মালিকরা চাঁদা বাবদ ১৫০-১৮০ টাকা আদায় করেন। এ টাকা গ্যারেজ মালিক, লাইনম্যান, নেতা ও পুলিশের মধ্যে ভাগ হয়। মালিকরা লাভবান হলেও ব্যাটারিচালিত রিকশায় চড়তে গিয়ে ঝুঁকিতে পড়ছেন যাত্রীরাই। হঠাৎ ব্রেক করলে ঘটছে দুর্ঘটনা।সিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস্) প্রকৌশলী আবদুল মান্নান মিয়া  বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত আছি। খুব শিগগিরই চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ এবং আমাদের সমন্বয়ে অভিযান পরিচালিত হবে।২০১৪ সালে ঢাকা ও চট্টগ্রামে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। ২০১৭ সালে এসব পরিবহন বন্ধে আরেক দফা নির্দেশনা আসে। ২০২১ সালের ১৫ ডিসেম্বর অটোরিকশা বন্ধ ও আমদানি নিষিদ্ধ করেন সর্বোচ্চ আদালত।ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বন্ধসহ ১৩ দফা দাবিতে চট্টগ্রামে সিএনজি অটোরিকশার মালিক ও চালকেরা সমাবেশ করেছেন বিভিন্ন সময়ে। তারা সিটি মেয়র, জেলা প্রশাসক ও পুলিশ কমিশনার বরাবর স্মারকলিপিও দিয়েছিলেন।চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান  বলেন, অবৈধ অটোরিকশা বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin
Share on print

আরও পড়ুন