নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

চান্দগাওঁ থানাধীন পশ্চিম মোহরা কুলা পাড়া রুহুল আমিন এর বাড়ীস্থ পাকা রাস্তার পাশে ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখ সকালে এই ঘটনা ঘটে। নাহিদা সুলতানার মেয়ে হালিমা আক্তার সাদিয়া (০৮) চান্দগাঁও থানাধীন মদিনাতুল হেফযুল হাফেজ মাদ্রাসায় হেফজ বিভাগে পড়া লেখা করে। ইং ০৪/০৯/২০২৩ তারিখ সকাল অনুমান ০৯:৫০ ঘটিকার সময় নাহিদার চাচা শশুর মোঃ নুরুল ইসলাম (৫৮) নাতনিকে নাস্তা দেওয়ার জন্য মদিনাতুল হেফযুল হাফেজ মাদ্রাসায় যায়। সাথে ছেলে মোঃ আব্দুল্লাহ কে নিয়ে যায়।একই তারিখ সকাল অনুমান ১০:০৫ ঘটিকার সময় নাহিদার চাচা শশুর মোঃ নুরুল ইসলাম (৫৮) বাদীর ছোট মেয়েকে মদিনাতুল হেফযুল হাফেজ মাদ্রাসায় নাস্তা দিয়ে বাদীর ছেলে মোঃ আব্দুল্লাহ’কে সঙ্গে নিয়ে বাসায় ফেরত আসে।পরে ছেলে মোঃ আব্দুল্লাহ খেলাধুলা করার জন্য বাসার সামনে বের হয়।খেলাধুলা করার একপর্যায়ে ইং ০৪/০৯/২০২৩ তারিখ সকাল অনুমান ১০:১৫ ঘটিকার সময় ঘটনাস্থল চান্দগাঁও থানাধীন পশ্চিম মোহরা, কুলা পাড়া, রুহুল আমিন এর বাড়ীস্থ পাকা রাস্তার পাশে থেকে অপরহণ হয়ে যায়। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে নাহিদা চান্দগাঁও থানায় মামলা দায় করে।মামলা নং-০৯, তাং-০৪/০৯/২০২৩ইং, ধারা- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭/৩০ রুজু করতঃ মামলার তদন্তভার এসআই/হৃদয় মাহমুদ লিটন কে তদন্তভার অর্পন করা হয়।তারি সূত্র দরে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করে জনাব মোঃ মোখলেছুর রহমান, উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তর), সিএমপি, চট্টগ্রাম মহোদয়ের দিক নির্দেশনায় অতিক্তি উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তর), সিএমপি, চট্টগ্রাম জনাব পংকজ দত্ত (পিপিএম), সহকারী পুলিশ কমিশনার (পাঁচলাইশ জোন), সিএমপি, চট্টগ্রাম জনাব মোঃ আরিফ হোসেন মহোদয়ের নেতৃত্বে অফিসার ইনচার্জ জনাব মোঃ খাইরুল ইসলাম, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জনাব মনিবুর রহমান, এসআই/হৃদয় মাহমুদ লিটন, এসআই/মোঃ আব্দুল মোনাফ, এসআই/লুৎফর রহমান সোহেল রানা, এসআই/শরীফ উদ্দিন বাদীর বাড়ীর পাশ এবং গোলাপের দোকান, মদুনাঘাটা, কাপ্তাই রাস্তার মাথা, বায়েজীদ বোস্তামী থানা ও পাঁচলাইশ মডেল থানা সহ সিসিটিভির ফুটেজ পর্যালোচনা এবং বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করিয়া তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে পাঁচলাইশ মডেল থানাধীন ০২নং গেইট এলাকা হইতে ভিকটিম মোঃ আব্দুল্লাহ পিতা- মাহাবুব আলম, মাতা-মোছাঃ নাহিদা সুলতানা, পাঁচলাইশ মডেল থানা অফিসাদের সহায়তায় উদ্ধার করা হয়।